অফিস থেকে লাঞ্চের পরপর ফিরে আসল রুহুল। আজ বৃহস্পতিবার। কাল – পরশু ছুটি আছে। এই দুদিনে এদিকের ঘরগুলোর সব জিনিসপত্র ওদিকের ঘরটায় রাখতে হবে। অপ্রয়োজনীয় জিনিস ফেলে দিতে হবে। অনেক কাজ। কয়েক বছর ধরেই হাল আমলের এই ঘরগুলো ভেঙ্গে নতুন নকশায় বিল্ডিং করার প্লান করছিল সে। সময় করে উঠতে পারছিল না। কিন্তু এখন আর না […]
সাম্যাবস্থা
ইন্টারে পদার্থবিদ্যায় বল, সরণ, কাজ, শক্তি এসব নিয়ে কয়েকটা অধ্যায় ছিল। বেসিক অনেকটা এরকম। কোন বস্তুর গতি বা গতির দিক পরিবর্তনের জন্য তার উপর কোন এক দিকে বল বেশী প্রয়োগ করতে হবে। বল প্রয়োগ করে বস্তু যদি সরে যায় তবে কাজ হবে। আর কাজ হলে শক্তির পরিবর্তন হবে। এই শক্তি হয় বস্তু থেকে চলে যাবে […]
এই তপু!
(জহির রায়হানের একুশের গল্প এর আদলে কিছু সত্য বেশী কল্পনার মিশ্রণে লেখা) তপুকে আবার দেখতে পাব ভাবি নি। সেই তপু! আমাদের তপু! আমার রুমমেট। আমার এক বছরের জুনিয়র। হাসিখুশি মুখ। মাড়ির কাছাকাছি উপরের এবং নিচের দুইটা দাঁতই বাঁকা। হাসলে খারাপ লাগার কথা। অথচ হাসলে সুন্দরই লাগত। তপুকে আমি অসম্ভব পছন্দ করতাম। এর অনেকগুলো কারণ আছে। […]
অন্যরকম গল্পগুলো
গল্পগুলো যখনই পড়তে যাই, তখন অন্যরকম লাগে। কি সুন্দর, প্রাণবন্ত! প্রতিটা গল্পের একটা কেন্দ্রীয় চরিত্র থাকে। তাকে ঘিরেই গল্পটা সামনে এগোতে থাকে। গল্পের শুরু হয় কেন্দ্রীয় চরিত্রের শুরু দিয়ে, গল্পগুলোর শেষ হয় কেন্দ্রীয় চরিত্রের সমাপ্তির মধ্য দিয়ে। গল্পগুলো প্রথমে অদ্ভুত লাগতে পারে! পড়তে গিয়ে পাঠক ধোঁকায় পড়তে পারেন। মাথা গুলিয়ে যেতে পারে। কারণ গল্পগুলো বিচ্ছিন্ন […]