পায়ে খেলার ফুটবলটা হাত দিয়ে বাউন্স করাতে করাতে ভাঙ্গা ব্রীজটা পার হয়ে খেলার মাঠটায় পৌছাল ওরা। প্রতিদিন পড়ন্ত বিকেলে ওরা জড় হয়। এদের অনেকে সবে স্কুল পেরিয়ে কলেজে ঢুকবে ঢুকবে করছে। কয়েকজন আছে স্কুল পড়ুয়া। আর কয়েকজন বেকার যুবক। ইটভাটার পাশের এই খোলা মাঠটায় খেলা চলে। তবে সব মৌসুমে খেলা যায় না। এইত আর দশ […]
সাম্যাবস্থা
ইন্টারে পদার্থবিদ্যায় বল, সরণ, কাজ, শক্তি এসব নিয়ে কয়েকটা অধ্যায় ছিল। বেসিক অনেকটা এরকম। কোন বস্তুর গতি বা গতির দিক পরিবর্তনের জন্য তার উপর কোন এক দিকে বল বেশী প্রয়োগ করতে হবে। বল প্রয়োগ করে বস্তু যদি সরে যায় তবে কাজ হবে। আর কাজ হলে শক্তির পরিবর্তন হবে। এই শক্তি হয় বস্তু থেকে চলে যাবে […]
সেই হাঁটা এই হাঁটা
তপ্ত বালু। তিনি হাঁটছেন। আশেপাশের মানুষ বংশের নামে অন্ধ। বংশের নামে গোত্রের নামে তারা যুদ্ধ করে। তা অন্যায়-ন্যায় যাই হোক না কেন। নারী পুরুষ মিলনের ক্ষেত্রে অদ্ভুত সব ব্যবস্থা ও প্রথা প্রচলিত। কা’বা ঘরে, তার আশেপাশে – প্রত্যেক গোত্র ও ঘরে বিভিন্ন নামে, বিভিন্ন মহৎ উদ্দেশ্যে মূর্তি বসানো। ইবরাহিম আলাইহিস সালাম প্রতিষ্টিত দ্বীনে অদ্ভুত সব […]
এই তপু!
(জহির রায়হানের একুশের গল্প এর আদলে কিছু সত্য বেশী কল্পনার মিশ্রণে লেখা) তপুকে আবার দেখতে পাব ভাবি নি। সেই তপু! আমাদের তপু! আমার রুমমেট। আমার এক বছরের জুনিয়র। হাসিখুশি মুখ। মাড়ির কাছাকাছি উপরের এবং নিচের দুইটা দাঁতই বাঁকা। হাসলে খারাপ লাগার কথা। অথচ হাসলে সুন্দরই লাগত। তপুকে আমি অসম্ভব পছন্দ করতাম। এর অনেকগুলো কারণ আছে। […]
অন্যরকম গল্পগুলো
গল্পগুলো যখনই পড়তে যাই, তখন অন্যরকম লাগে। কি সুন্দর, প্রাণবন্ত! প্রতিটা গল্পের একটা কেন্দ্রীয় চরিত্র থাকে। তাকে ঘিরেই গল্পটা সামনে এগোতে থাকে। গল্পের শুরু হয় কেন্দ্রীয় চরিত্রের শুরু দিয়ে, গল্পগুলোর শেষ হয় কেন্দ্রীয় চরিত্রের সমাপ্তির মধ্য দিয়ে। গল্পগুলো প্রথমে অদ্ভুত লাগতে পারে! পড়তে গিয়ে পাঠক ধোঁকায় পড়তে পারেন। মাথা গুলিয়ে যেতে পারে। কারণ গল্পগুলো বিচ্ছিন্ন […]